কলকাতা: সোমবার দুপুরে মন্ত্রিসভার বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। বৈঠক শেষ করেই তিনি রওনা দিয়েছেন বজবজের বিস্ফোরণস্থলের উদ্দেশে। এই ঘটনার তদন্ত করছে সিআইডি এবং এই মুহূর্তে ঘটনাস্থলে রয়েছেন সিআইডি কর্তারা বলে জানা গিয়েছে। এগরার ঘটনার কিছুদিনের মধ্যেই বজবজে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এখানেও বাজি কারখানায় বিস্ফোরণ হয়। মৃত্যুও হয়েছে দু’জনের।
বজবজে এই বাজি কারখানায় বিস্ফোরণ হয় রবিবার রাতে। প্রাথমিক ভাবে ঘটনাটিকে বাজি কারখানায় আগুন লাগার ঘটনা বলে অনুমান করা হলেও সোমবার সকালে ওই বাজি কারখানায় পুলিশি অভিযানে উদ্ধার করা হয় ২০ হাজার কেজি ওজনের বাজি। এই ঘটনায় ইতিমধ্যে মোট ৩৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আজ দুপুরেই বিস্ফোরণকাণ্ডের তদন্ত শুরু করে সিআইডি। তাদের সঙ্গে ঘটনাস্থলে রয়েছে ফরেন্সিকের একটি দল এবং মহেশতলা থানার পুলিশ আধিকারিকরা।
” style=”border: 0px; overflow: hidden”” title=”ফের নোটবন্দি! ২০০০ টাকার নোট তুলে নিচ্ছে আরবিআই!” width=”853″>
গত মঙ্গলবার এগরার খাদিকুল গ্রামে বেআইনি বাজি কারখানায় বিস্ফোরণে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদিকে বজবজে ২ জনের মৃত্যু। আবার সোমবারই বীরভূমে এক তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তাঁর বাড়ি সহ আশেপাশে একাধিক বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, বাড়িতে দিনের পর দিন বোমা মজুত করে রাখা হত। আজও বোমা ফেটেই এই কাণ্ড ঘটেছে। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, কোনও হতাহতের খবর নেই এই ঘটনায় তবে ওই বাড়ির মালিক পলাতক।