কলকাতা: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলার এদিনের এক শুনানিতে সিবিআই যে তথ্য আদালতে পেশ করেছে তা জেনে বিস্মিত হয়েছেন খোদ কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা আদালতকে জানিয়েছে, নবম-দশমে নিয়োগপত্র ছাড়াই চাকরি পেয়েছে বহু। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের দফতরে ৬৭টি নিয়োগপত্র পাওয়া গিয়েছে বলেও তারা আজ জানিয়েছে কোর্টকে। স্বাভাবিকভাবেই এই দাবিতে চাঞ্চল্য শুরু হয়েছে।
রাজ্য এমনিতেই তোলপাড় নিয়োগ কেলেঙ্কারি নিয়ে। প্রতিদিনই নতুন নতুন কিছু তথ্য উঠে আসছে। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় থেকে শুরু করে বিচারপতি অমৃতা সিনহা ইতিমধ্যে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছেন। বিচারপতি বসুর এজলাসেও একাধিক মামলার শুনানি হচ্ছে। আজ সেই রকমই এক মামলার শুনানিতে এই বড় তথ্য সামনে উঠে এল। এই ইস্যুতে আপাতত মধ্যশিক্ষা পর্ষদের রিপোর্ট তলব করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বিচারপতি বসুর পর্যবেক্ষণ, তদন্তে নতুন রসদ জোগাতে পারে এমন বিস্ময়কর তথ্য।
” style=”border: 0px; overflow: hidden”” title=”পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বই পড়ে ছুটি কাটাচ্ছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়!” width=”853″>
মধ্যশিক্ষা পর্ষদ ইতিমধ্যেই দাবি করেছে, ওই ৬৭ জন নিয়োগ পত্র নেননি। তাই সেগুলি পর্ষদের অফিসে পড়ে আছে। এদিকে এসএসসি যে ভুল তথ্য দিয়েছে আদালতে তাও দাবি করেছে তারা। বলা হয়েছে, নবম-দশমে চাকরির জন্য ১৮৬টি নয় মাত্র ১৭৫টি সুপারিশ পত্র পাঠানো হয়েছিল পর্ষদে। তার মধ্যে ৫২টি সুপারিশ পত্রের কোনও হার্ড কপি নেই।
