কলকাতা: করমণ্ডল এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত হওয়ার ঘটনায় শোকপ্রকাশ করে টুইট করেছিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জানিয়েছিলেন, রাজ্য থেকে তিনি ৫-৬ জনের একটি প্রতিনিধি দল পাঠাচ্ছেন ঘটনাস্থলে যারা গিয়ে উদ্ধারকারী দল এবং ওড়িশা সরকারকে সাহায্য করবে। সকাল হতেই জানা গেল, ঘটনাস্থলে যেতে পারে খোদ মুখ্যমন্ত্রীও। আবহাওয়ার পরিস্থিতি অনুকূল হলে হেলিকপ্টার করে সেখানে যাওয়ার পরিকল্পনা আছে তাঁর বলে সূত্রের খবর। এদিকে আজ দুর্ঘটনাস্থলে যাবেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক, রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।
সারারাত ধরে উদ্ধারকাজ চলার পর ভোরের আলো ফুটতেই সেই কাজে স্বাভাবিকভাবে গতি এসেছে। রাতেই গ্যাস কাটার দিয়ে কামরা কেটে যাত্রীদের উদ্ধার করার চেষ্টা শুরু হয়েছে যে কাজ এখনও চলছে। এই আবহে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। রেল সূত্রে খবর, শনিবার ভোর পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ৮৮, আহত ৬০০ জনেরও বেশি। যদিও সর্বভারতীয় এক সংবাদসংস্থার রিপোর্ট, মৃত্যু হয়েছে ২৩৩ জনের, আহতের সংখ্যা ৯০০-র বেশি।
” style=”border: 0px; overflow: hidden”” title=”পুরীতে জলে নামলেই গায়ে তীব্র চুলকানি-লাল দাগ, পুরীতে গিয়ে বিপাকে পর্যটকরা!” width=”853″>
প্রথমে জানা গিয়েছিল, মালগাড়িতে ধাক্কা দিয়ে লাইনচ্যুত হয়েছে ট্রেন। কিন্তু পরে আরও অন্য তথ্য উঠে এসেছে। তৃতীয় একটি ট্রেনও এই ঘটনায় ‘সামিল’ বলে খবর। জানা গিয়েছে, ডাউন বেঙ্গালুরু-হাওড়া সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস ট্রেনের সঙ্গে সংঘাত হয়েছিল করমণ্ডল এক্সপ্রেসের। ওই ট্রেনেরও দুটি কামরা লাইনচ্যুত হয়। এরপর করমণ্ডল এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনটি মালগাড়ির উপরে উঠে যায়।