কলকাতা: জাতীয় শিক্ষানীতি ইস্যুতে ইতিমধ্যে পদক্ষেপ নিয়ে নিল রাজ্য সরকার। ৬ সদস্যেরএকটি কমিটি গঠন করেছে রাজ্যের শিক্ষা দফতর। জানা গিয়েছে, এই কমিটির নেতৃত্বে থাকছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুরঞ্জন দাস। জাতীয় শিক্ষানীতি অনুযায়ী স্নাতক স্তরে ৪ বছরের পাঠক্রম চালুর বিষয়টি খতিয়ে দেখতে কাজ করবে এই কমিটি। তাদের থেকে আগামী এক মাসের মধ্যেই রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন- দ্রৌপদী মুর্মুকে দুর্গামূর্তি উপহার মুখ্যমন্ত্রীর, ধন্যবাদ জানিয়ে বাংলার প্রশংসায় রাষ্ট্রপতি
যে কমিটি গঠন করা হয়েছে তাতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুরঞ্জন দাস ছাড়াও আছেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নির্মাল্যনারায়ণ চক্রবর্তী, বাঁকুড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য দেবনারায়ণ বন্দ্যোপাধ্যায়, উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ওমপ্রকাশ মিশ্র, ওয়েস্ট বেঙ্গল স্টেট কাউন্সিল অব হায়ার এডুকেশনের ভাইস চেয়ারম্যান, অ্যাকাডেমিক, কৌশিকি দাসগুপ্ত এবং ওয়েস্ট বেঙ্গল স্টেট কাউন্সিল অব হায়ার এডুকেশন-কনভেনারের যুগ্ম সচিব, অ্যাকাডেমিক, মৌমিতা ভট্টাচার্য। মনে রাখতে হবে, জাতীয় শিক্ষানীতির বাস্তবায়নের জন্য গত ৩১ জানুয়ারি সবকটি রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে ইউজিসির পক্ষ থেকে চিঠি পাঠানো হয়েছিল। এরপর ১৭ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকেই স্নাতক স্তরে ‘কারিকুলাম অ্যান্ড ক্রেডিট ফ্রেমওয়ার্ক’ কার্যকর করার নির্দেশ দেয় রাজ্য সরকার।
” style=”border: 0px; overflow: hidden”” title=”সুকন্যাকে আগলে রাখবেন তৃণমূল সুপ্রিমো? Mamata Banerjee instructs to take care of Sukanya Mondal” width=”560″>
পশ্চিমবঙ্গে জাতীয় শিক্ষানীতি কার্যকর করা নিয়ে এ ধরনের বিশেষজ্ঞদের কমিটি গঠনের কথা আগেই জানিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। যদিও তাৎপর্যপূর্ণ ব্যাপার, আজকের বিজ্ঞপ্তিতে কোথাও জাতীয় শিক্ষানীতির উল্লেখ করা হয়নি। তবে ‘নিউ কারিকুলাম এবং ক্রেডিট ফ্রেম ওয়ার্ক’-এর উল্লেখ রয়েছে। আর যে কমিটি গঠন করা হয়েছে, তার রিপোর্টের ভিত্তিতে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানান হয়েছে।