কেমন রয়েছেন রজনীকান্ত? থালাইভার খবর জানাল হাসপাতাল

হায়দরাবাদ: অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি মেগাস্টার রজনীকান্ত। আচমকা রক্তচাপ শুরু হওয়ায় ২৫ ডিসেম্বর অ্যাপোলো হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই কিংবদন্তি তারকা বর্তমানে চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন। শনিবার হাসপাতালের তরফে একটি নতুন স্বাস্থ্য বুলেটিন প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে জানানো হয়েছে তাঁর উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে। কিন্তু তা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

 

হায়দরাবাদ: অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি মেগাস্টার রজনীকান্ত। আচমকা রক্তচাপ শুরু হওয়ায় ২৫ ডিসেম্বর অ্যাপোলো হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই কিংবদন্তি তারকা বর্তমানে চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন। শনিবার হাসপাতালের তরফে একটি নতুন স্বাস্থ্য বুলেটিন প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে জানানো হয়েছে তাঁর উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে। কিন্তু তা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

রজনীকান্তের সর্বশেষ স্বাস্থ্য আপডেট টুইটারে শেয়ার করেছেন দক্ষিণের প্রখ্যাত সমালোচক রমেশ বালা। সেখানে জানানো হয়েছে তাঁর রক্তচাপ আগের মতোই রয়েছে। কিন্তু তাঁকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। রক্তচাপের কারণে তাঁকে সম্পূর্ণ বিশ্রামের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। দর্শকদের তাঁর সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হচ্ছে না। শোনা গিয়েছে রজনীকান্তের করোনা পরীক্ষাও করা হয়েছে। কিন্তু তাঁর শরীরে করোনা ভাইরাসের চিহ্ন নেই। অভিনেতার মেডিকেল রিপোর্ট এবং তদন্তের ভিত্তিতে সন্ধ্যার মধ্যে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে খবর। তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী ই পালানিস্বামী অভিনেতার সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন। সব ঠিক থাকলে আগামী সপ্তাহে রজনীকান্তের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন অনুরাগীরা। তবে তাঁর রাজনাতিক দলের ঘোষণার দিন বদলাচ্ছে না। নির্দিষ্ট দিন ৩১ ডিম্বররই রজনীকান্তের রাজনৈতিক দল ঘোষণা হবে। 

উল্লেখ্য, কিছুদিন আগে একটি ছবির শুটিংয়ের সময় সেটের চার কর্মী করোনা ভাইরাস সংক্রমিত হন। তারপর থেকেই নিজেকে কোয়ারেন্টিনে রেখেছিলেন সুপারস্টার রজনীকান্ত। এখন হঠাৎ রক্তচাপের সমস্যা হওয়ায় অনেকেই ধারণা করেছিল তিনি হয়তো করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয়েছেন। যদিও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তরফে এই বিষয়ে বলা হয়েছে যে, তার এখনো করোনাভাইরাস লক্ষণ ধরা পড়েনি। তাই আপাতত ভাইরাস সংক্রান্ত কোন রকম উদ্বেগের কারণ নেই বলেই আশ্বস্ত করা হয়েছে। তবে আপাতত তিনি পর্যবেক্ষণে রয়েছেন, যদি কোনরকম উপসর্গ বা লক্ষণ দেখা যায় সেই অনুযায়ী সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা শুরু হবে বলে জানান চিকিৎসকরা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

17 − seven =