নয়াদিল্লি: ২০১১ সালে সল্টলেকের যুবভারতী স্টেডিয়ামের সেই কালজয়ী ম্যাচ কার না মনে নেই। ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে মাঠে নেমেছিল আর্জেন্টিনা। কলকাতা দাপিয়েছিলেন লিওনেল মেসিরা। সেই স্মৃতি আবার ফিরতেই পারত ২০২৩ সালে। কলকাতা না হলেও ভারতের কোনও মাঠে নামতে পারতেন নীল-সাদা জার্সিধারীরা। অবশ্য এটা অনেক বেশি উত্তেজক হত কারণ এবার আর্জেন্টিনা বিশ্বজয়ী। কিন্তু তেমনটা হল না। এর মূল কারণ, AIFF সেই প্রস্তাব নাকচ করে দেয়। কিন্তু কেন?
এক সর্বভারতীয় সংবাদপত্রের খবর অনুযায়ী, চিন এবং ইন্দোনেশিয়ায় নয়, বরং ভারত ও বাংলাদেশে এসে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে চেয়েছিল মেসির আর্জেন্টিনা। সেই মতো AIFF-কে তারা প্রস্তাব নেয়। কিন্তু তারা সেই প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছিল কারণ অর্থের সমস্যা। জানা গিয়েছে, বিশ্বকাপ জয়ের পর থেকে আর্জেন্তিনা ম্যাচ খেলার জন্য ফি বাবদ ৪ থেকে ৫ মিলিয়ন ডলার চাইছিল, যা ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৩২ থেকে ৪০ কোটি টাকা। এই মুহূর্তে এই অর্থ জোগাড় করার সম্ভব ছিল না ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের কাছে। তাই তারা পিছু হটে যেতে বাধ্য হয়। এছাড়া এই ম্যাচ করতে গেলে শক্তিশালী পার্টনার প্রয়োজন ছিল। সেটাও এত কম সময়ে সম্ভব হয়নি বলে জানান হয়েছে।
” style=”border: 0px; overflow: hidden”” title=”‘নতুন বন্ধু’ আমেরিকার প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে ‘পুরনো বন্ধু’ রাশিয়াকে কি শত্রু বানাবে নয়াদিল্লি? | Nato” width=”853″>
প্রসঙ্গত, ১৫ এবং ১৯ জুন দু’টি আন্তর্জাতিক ফ্রেন্ডলি খেলেছে আর্জেন্টিনা। ১৫ জুন অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে চিনে ম্যাচ খেলেন মেসিরা, জেতেন ২-০ গোলে। ১৯ জুন জাকার্তায় ইন্দোনেশিয়ার বিরুদ্ধে মাঠে নামে আর্জেন্তিনা। সেই ম্যাচেও মেসিদের অনুকূলে খেলার ফল দাঁড়ায় ২-০। তবে সেই ম্যাচে মেসি নিজে খেলেননি।