পর্যটন কেন্দ্রে বড়দিনে মদ, প্লাস্টিক, ডি জে-র রমরমা

পিকনিক স্পটে মদের বোতল, প্লাস্টিক, থার্মোকলের রমরমা। এমনকি সবুজ নষ্ট করে গাছ বিক্রিও হয়েছে। গাদিয়াড়ার এই ছবিতে বড়দিনের পিকনিকের দৃশ্য প্রশাসনকে প্রশ্নের মধ্যে ঠেলে দিল। কেননা গড়চুমুকে অতি সম্প্রতি জেলা প্রশাসন নিষিদ্ধ করেছে মদ্যপান ও প্লাস্টিকের ব্যবহার। গাদিয়াড়াতেও বসেছে সচেতনতার ক্যাম্প। এগিয়ে বাংলার বিজ্ঞাপনে ঢেকেছে পিকনিক স্পট। সচেতনতার প্রচারকে মুখোশ করে বড়দিনে দেদার মদের আসর

পর্যটন কেন্দ্রে বড়দিনে মদ, প্লাস্টিক, ডি জে-র রমরমা

পিকনিক স্পটে মদের বোতল, প্লাস্টিক, থার্মোকলের রমরমা। এমনকি সবুজ নষ্ট করে গাছ বিক্রিও হয়েছে। গাদিয়াড়ার এই ছবিতে বড়দিনের পিকনিকের দৃশ্য প্রশাসনকে প্রশ্নের মধ্যে ঠেলে দিল। কেননা গড়চুমুকে অতি সম্প্রতি জেলা প্রশাসন নিষিদ্ধ করেছে মদ্যপান ও প্লাস্টিকের ব্যবহার। গাদিয়াড়াতেও বসেছে সচেতনতার ক্যাম্প। এগিয়ে বাংলার বিজ্ঞাপনে ঢেকেছে পিকনিক স্পট। সচেতনতার প্রচারকে মুখোশ করে বড়দিনে দেদার মদের আসর বসেছিল গাদিয়াড়াতে।

গাদিয়াড়া লঞ্চ ঘাটের রাস্তার দিকে এগোলেই দেখা গেল খালি মদের বোতল ঢিপি করে ছড়িয়ে রয়েছে নদী পথের ধারেই। প্লাস্টিক, থার্মোকলের থালাও ব্যবহার হয়েছে যত্রতত্র। স্থানীয় বাসিন্দা শান্ত কোলে জানান, সকাল থেকেই পিকনিকের ভিড় গাদিয়াড়াতে। খাওয়া দাওয়া চলেছে। সবাই আনন্দ করতে আসে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানালেন, পিকনিকের নামে বেলেল্লাপনাও ঘটেছে। মদ্যপান ছাড়াও ডি জে চালিয়ে খানাপিনা চলে। শব্দের কম্পনে অতিষ্ঠ জনজীবন। কলকাতা থেকে সপরিবারে এসেছিলেন তাপস মণ্ডল। তিনি জানালেন, আগেও গাদিয়াড়াতে এসেছি। নদীর পার বরাবর ঝাউ গাছের শোভা তখন দেখতাম। আজ সেই গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। গাদিয়াড়ার পর্যটন কেন্দ্রের মাঠের ভিতরে মদের বোতল ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। এই পরিবেশ ভালো লাগলো না। আগামী দিনে সরকার নিশ্চয়ই ব্যবস্থা নেবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *