কলকাতা: রবিবার ছিল নিট পরীক্ষা। আর এবার প্রায় ১৯ লক্ষ পরীক্ষার্থী এই পরীক্ষা দিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এও খবর মিলেছে, এই বছর নিট পরীক্ষার প্রশ্নপত্র নিয়ে তেমন কোনও অভিযোগ আসেনি। বরং পরীক্ষা কমবেশি নির্বিঘ্নেই হয়েছে। যদিও গরম ও প্রচণ্ড আর্দ্রতার জন্য পরীক্ষার্থীদের পাশাপাশি পরীক্ষা কেন্দ্রের বাইরে অপেক্ষা করা অভিভাবকরা কষ্ট পেয়েছেন।
রবিবার দেশজুড়ে ডাক্তারিতে ভর্তির এই প্রবেশিকা পরীক্ষা দিয়েছেন প্রায় ১৯ লক্ষ পড়ুয়া। তথ্য বলছে, প্রত্যেক বছর এই পরীক্ষা দেওয়ার জন্য পড়ুয়াদের আগ্রহ বাড়ছে। শেষ ৬ বছর অর্থাৎ ২০১৮ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত এই পরীক্ষায় নাম নথিভুক্তিকরণ বেড়েছে সাড়ে ৭ লক্ষের বেশি। আর এই সময়ের মধ্যে পরীক্ষা দিতে বসা ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা বেড়েছে ৬ লক্ষের ওপর। শিক্ষামহল এই বিষয়টিকে যথেষ্ট ইতিবাচক এবং গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছে। চলতি বছর যেমন প্রশ্নপত্র নিয়ে এত অভিযোগ নেই আবার, পরীক্ষার ব্যবস্থাপনা নিয়েও অভিভাবকদের বৃহত্তর অংশ খুশি হয়েছে।
” style=”border: 0px; overflow: hidden”” title=”আমিষ খাবারের খরচ বৃদ্ধি! CRISIL states non-Veg thali price increased” width=”853″>
রবিবার দুপুর ২ টো থেকে বিকেল ৫.২০ পর্যন্ত এই পরীক্ষা হয়। প্রার্থীদের মোট ৭২০ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়েছে। বোর্ডের পক্ষ থেকে ছাত্রছাত্রীদের জন্য বেশ কিছু নির্দেশাবলী প্রকাশ করা হয়েছিল আগেই। প্রতিটি ছাত্রছাত্রীকে সেই নির্দেশগুলি মেনেই পরীক্ষা দিতে হয়েছে। প্রসঙ্গত, চিকিৎসক হওয়ার প্রথম ধাপ এই নিট পরীক্ষা। দ্বাদশ শ্রেণি পাশ করার পর চিকিৎসকের পেশায় যাওয়ার জন্য সর্বপ্রথম প্রয়োজন নিট প্রবেশিকা পরীক্ষা পাশ করা। প্রতি বছর কমপক্ষে ৪৭৯টি কলেজে ভর্তির জন্য সর্বভারতীয় স্তরে এই প্রবেশিকা পরীক্ষা নেওয়া হয়।