পরিবেশবান্ধব স্যানিটারি প্যাড আবিষ্কার গবেষকের

চেন্নাই: স্যানিটারি প্যাড ব্যবহারের পর তা ঠিক জায়গামতো ফেলা নিয়ে সমস্যায় পড়েন অনেক মহিলাই। বিশেষ করে, বাজারচলতি স্যানিটারি প্যাড সহজেই নষ্ট হয়ে যায় না, সহজেই একে কোথাও ফেলে নষ্ট করে দেওয়া, বা ফ্লাশ করে দেওয়া সম্ভব হয় না। তবে এবার সহজেই বাথরুমে ফ্লাশ করে দিতে পারবেন এমনই একটি স্যানিটারি প্যাড আবিষ্কার করেছেন চেন্নাইয়ের এক গবেষক।

পরিবেশবান্ধব স্যানিটারি প্যাড আবিষ্কার গবেষকের

চেন্নাই: স্যানিটারি প্যাড ব্যবহারের পর তা ঠিক জায়গামতো ফেলা নিয়ে সমস্যায় পড়েন অনেক মহিলাই। বিশেষ করে, বাজারচলতি স্যানিটারি প্যাড সহজেই নষ্ট হয়ে যায় না, সহজেই একে কোথাও ফেলে নষ্ট করে দেওয়া, বা ফ্লাশ করে দেওয়া সম্ভব হয় না। তবে এবার সহজেই বাথরুমে ফ্লাশ করে দিতে পারবেন এমনই একটি স্যানিটারি প্যাড আবিষ্কার করেছেন চেন্নাইয়ের এক গবেষক। বায়োডিগ্রেডেবল স্যানিটারি প্যাডে কোনও প্লাস্টিক জাতীয় পদার্থ নেই, তাই সহজেই ফ্লাশ করা যাবে এটি এবং এক মাসের মধ্যে নষ্টও হয়ে যাবে।

আন্না বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিস্টাল গ্রোথ কেন্দ্রের গবেষক প্রিথী রামাদোস বলেন, পরিবেশের প্রতি তাঁর ভালোবাসা থেকেই পরিবেশ বান্ধব স্যানিটারি ন্যাপকিন তৈরি করতে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন তিনি। তিনি বলেন, “পিরিয়ডের সময় মহিলাদের মধ্যে নানা শারীরিক জটিলতা দেখা দেয় এবং পরিবেশের প্রতি আমার বিশেষ ভালোবাসা রয়েছে। এই দুই কারণই বিশেষ ন্যাপকিন তৈরি করতে অনুপ্রাণিত করে আমাকে। এটি এক মাসের মধ্যে নষ্ট হয়ে যায় এবং টয়লেটে সহজেই ফ্লাশ করে দেওয়া যায়।”

সেলুলোজ ডেরিভেটিভ থেকে তৈরি স্যানিটারি ন্যাপকিনে রয়েছে হলুদ, বিশেষ ধরণের ঘাস, নিম এবং লেবুর নির্যাস। রামাদোস বলেন, এই স্যানিটারি ন্যাপকিনটি মহিলাদের শরীরে যোনি ও সংলগ্ন এলাকায় সংক্রামণ ঘটানো ব্যাকটেরিয়ার উপরেও পরীক্ষা করা হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

three × 5 =