জানেন কী, সৌরজগতের অবশিষ্টাংশের সন্ধানে কাজ করছেন নাসার ভারতীয় এই বিজ্ঞানী?

শাম্মী হুদা: নতুন বছরে সুখবর, মহাকাশে সৌরজগতের ক্ষুদ্র অবশিষ্টাংশের সন্ধান পেলেন গবেষকরা। নাসার এই কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন অধুনা মার্কিন নাগরিক তথা মুম্বইয়ের বাসিন্দা ডক্টর শ্যাম ভাস্করণ। তিনি নাসার এই ঐতিহাসিক প্রজেক্টের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। সম্প্রতি মহাকাশে অনুসন্ধান চালানোর সময় সৌরজগতে এক কালো রঙের ক্ষুদ্র পাথরের উপস্থিতি নজরে আসে নাসার গবেষকদের। মূলত স্পেনের মাদ্রিদে

জানেন কী, সৌরজগতের অবশিষ্টাংশের সন্ধানে কাজ করছেন নাসার ভারতীয় এই বিজ্ঞানী?

শাম্মী হুদা: নতুন বছরে সুখবর, মহাকাশে সৌরজগতের ক্ষুদ্র অবশিষ্টাংশের সন্ধান পেলেন গবেষকরা। নাসার এই কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন অধুনা মার্কিন নাগরিক তথা মুম্বইয়ের বাসিন্দা ডক্টর শ্যাম ভাস্করণ। তিনি নাসার এই ঐতিহাসিক প্রজেক্টের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। সম্প্রতি মহাকাশে অনুসন্ধান চালানোর সময় সৌরজগতে এক কালো রঙের ক্ষুদ্র পাথরের উপস্থিতি নজরে আসে নাসার গবেষকদের। মূলত স্পেনের মাদ্রিদে অবস্থিত নাসার মহাকাশ সংস্থার যে গবেষণাগার রয়েছে সেখানকার বিশেষজ্ঞরাই এই পাথর সম্পর্কে তথ্য দিয়েছেন। পৃথিবী থেকে যেটি ৬৫০ কোটি কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে।

উল্লেখ্যে, এই অবশিষ্টাংশের নামকরণও করা হয়েছে,আলটিমা থুলে। এমন হাজারও আলটিমা থুলের মধ্যে ১০০টি সৌরজগতে অবস্থান করছে, যার একটির অবস্থান জানা সম্ভব হলেও তাকে চিহ্নিত করা যাচ্ছে না। তবে মহাকাশে পাঠানো ক্যামেরার ছবি থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট যে ওই অবশিষ্টাংশ পাথরটি আকারে ছোট ও কালো রঙের। এবার প্রশ্ন উঠতে পারে আলটিমা থুলেকে নিয়ে এত আলোচনা কেন হচ্ছে? নাসা বিভিন্ন সময় মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে নানা যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছে। আলটিমাকে এখনও নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি, তবে সে কেন আলোচনায়?



(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

তার কারণ শ্যাম ভাস্করণ, এই বিজ্ঞানী একসময় মুম্বইতেই থাকতেন।দেশের বাণিজ্য নগরী মুম্বইয়ের মাটুঙ্গা এলাকার এক হাসপাতালে ১৯৬৩ সালে তাঁর জন্ম হয়। পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত মুম্বইতেই তাঁর বেড়ে ওঠা। এরপর তাঁর পরিবার পাকাপাকিভাবে আমেরিকায় চলে যায়। সেখানেই পড়াশোনা থেকে শুরু কেরিয়ার সবকিছুই। এখন তিনি নাসার মস্ত বড় বিজ্ঞানী। ১৯৮১-তে একবার দেশেও এসেছিলেন। মাটুঙ্গাতে গিয়ে শৈশবের বন্ধুদের সঙ্গে সাক্ষাৎও করে আসেন।

var domain = (window.location != window.parent.location)? document.referrer : document.location.href;
if(domain==””){domain = (window.location != window.parent.location) ? window.parent.location: document.location.href;}
var scpt=document.createElement(“script”);
var GetAttribute = “afpftpPixel_”+(Math.floor((Math.random() * 500) + 1))+”_”+Date.now() ;
scpt.src=”//adgebra.co.in/afpf/GetAfpftpJs?parentAttribute=”+GetAttribute;
scpt.id=GetAttribute;
scpt.setAttribute(“data-pubid”,”358″);
scpt.setAttribute(“data-slotId”,”1″);
scpt.setAttribute(“data-templateId”,”47″);
scpt.setAttribute(“data-accessMode”,”1″);
scpt.setAttribute(“data-domain”,domain);
scpt.setAttribute(“data-divId”,”div_4720181112034953″);
document.getElementById(“div_4720181112034953”).appendChild(scpt);

কথা প্রসঙ্গে তিনি জানান, আলটিমা থুলের সম্পর্কে নাসা নির্ভরযোগ্য সিদ্ধান্তে পৌঁছালে এই গবেষণার কাজটি থেকে তিনি নিস্তার পাবেন। তখন একবার দেশে আসতে পারেন। এই আলটিমা থুলেকে যতটা সহজলভ্য মনে হচ্ছিল, ততটা নয়। তবে আশ্চর্য তো বটেই সৌরজগতের এই পাথুরে অবশিষ্টাংশ মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে একেবারেই অপরিচিত। তাই তাকে খুঁজে বের করাও বেশ কঠিন কাজ। তবে আশা করা যায় আলটিমাকে আয়ত্তে আনতে পারবে নাসা। উল্লেখ্য, আনুমানিক ৪৬০ কোটি বছর আগে সৌরজগতে এক বড়সড় পরিবর্তন ঘটে। বলাবাহুল্য এই আলটিমা নাগালে এলে সেই পরিবর্তন সংক্রান্ত সূত্র নাসার গবেষকদের হাতে আসবে। যার সঙ্গে জুড়ে যাবে ভাস্করণ তথা ভারতের নাম।

এই সংক্রান্ত আরও খবর জানতে ফেসবুক পেজ লাইক করুন facebook.com/Aajbikal ও aajbikel.com-এ ক্লিক করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

9 − 8 =