বিদ্যুতের অভাবে একের পর এক প্রসূতির স্থানান্তর গ্রামীণ হাসপাতালে

বোলপুর: বীরভূমের দুবরাজপুর গ্রামীণ হাসপাতালে তিন দিন ধরে হাসপাতালের লেবার রুমে বিদ্যুত্ পরিষেবা ব্যাহত। এর ফলে রোগী এবং রোগীর বাড়ির আত্মীয়রা যথেষ্টই দুর্ভোগে পড়েছেন। শনিবার ৫ জন সন্তানসম্ভবা মহিলাকে দুবরাজপুর গ্রামীণ হাসপাতাল থেকে সিউড়ি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। এর পরেই তারা প্রসব যন্ত্রণা নিয়ে সিউড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি হয়। দুবরাজপুরের গ্রামীণ হাসপাতাল, যেখানে দুবরাজপুর

বিদ্যুতের অভাবে একের পর এক প্রসূতির স্থানান্তর গ্রামীণ হাসপাতালে

বোলপুর: বীরভূমের দুবরাজপুর গ্রামীণ হাসপাতালে তিন দিন ধরে হাসপাতালের লেবার রুমে বিদ্যুত্‍ পরিষেবা ব্যাহত। এর ফলে রোগী এবং রোগীর বাড়ির আত্মীয়রা যথেষ্টই দুর্ভোগে পড়েছেন। শনিবার ৫ জন সন্তানসম্ভবা মহিলাকে দুবরাজপুর গ্রামীণ হাসপাতাল থেকে সিউড়ি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। এর পরেই তারা প্রসব যন্ত্রণা নিয়ে সিউড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি হয়। দুবরাজপুরের গ্রামীণ হাসপাতাল, যেখানে দুবরাজপুর এবং তার পার্শ্ববর্তী এলাকার বহু মানুষ এই গ্রামীণ হাসপাতালের উপরই ভরসা করে থাকেন, সেই হাসপাতালে লেবার রুমে তিন দিন ধরে ব্যাহত বিদ্যুত্‍ পরিষেবা, কার্যত অচলাবস্থায় পরিণত হয়েছে হাসপাতালে লেবার রুমের পরিষেবা। এই হাসপাতালের বিদ্যুত্‍ পরিষেবা দায়িত্বে রয়েছে পি ডবলু ডি। জানা গিয়েছে তাদেরকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অনেক আগেই বিদ্যুত্‍ বিপর্যয়ের বিষয়টি জানিয়েছে। কিন্তু তারপরেও কোনও ফলাফল না মেলায় স্থানীয় মিস্ত্রিদের দিয়েই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কাজ চালানোর মতো ব্যবস্থা করেন। কিন্তু তারপরেও বারবার শর্ট সার্কিটের ফলে বিপর্যয় বাড়ছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বারবার বিদ্যুত্‍ পরিষেবা দেওয়ার দায়িত্বে থাকা সংস্থাদের জানালেও তিন দিন ধরে নাকি সময়ই হয়নি ওই সংস্থার পরিষেবা সঠিক দেওয়ার জন্য। পি ডবলু ডি-র বিরুদ্ধে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে হাসপাতালের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিষেবা ক্ষেত্রে ঢিলেমি দেওয়ার। যদিও এই বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ মুখ খুলতে নারাজ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *