অন্তত ৫০০ শিক্ষকের সার্ভিস ব্রেক হওয়ার আশঙ্কা

কলকাতা: ত্রুটিপূর্ণ পদে যোগ দেওয়া শিক্ষকদের ‘সার্ভিস ব্রেক’ হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে৷ উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে প্রায় ৫০০ প্রার্থীকে নিয়োগপত্র দিয়ে ভুল স্কুলে পাঠানো হয়েছিল৷ নতুন স্কুলে গিয়ে তাঁরা জানতে পেরেছেন, সেখানে হয় ওই শূন্যপদই নেই, নয়ত তাতে আরও একজন বা একাধিক প্রার্থীকে সুপারিশ করে পাঠানো হয়েছে৷ এর পরেই বিভ্রান্তি শুরু হয়৷ উত্তর দিনাজপুরের দাড়িভিট কাণ্ডের

অন্তত ৫০০ শিক্ষকের সার্ভিস ব্রেক হওয়ার আশঙ্কা

কলকাতা: ত্রুটিপূর্ণ পদে যোগ দেওয়া শিক্ষকদের ‘সার্ভিস ব্রেক’ হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে৷ উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে প্রায় ৫০০ প্রার্থীকে নিয়োগপত্র দিয়ে ভুল স্কুলে পাঠানো হয়েছিল৷ নতুন স্কুলে গিয়ে তাঁরা জানতে পেরেছেন, সেখানে হয় ওই শূন্যপদই নেই, নয়ত তাতে আরও একজন বা একাধিক প্রার্থীকে সুপারিশ করে পাঠানো হয়েছে৷ এর পরেই বিভ্রান্তি শুরু হয়৷ উত্তর দিনাজপুরের দাড়িভিট কাণ্ডের পিছনেও এমনই বিভ্রান্তির ভূমিকা রয়েছে৷ এরপর শিক্ষা দপ্তর শূন্যপদের তালিকা সংশোধন করে পাঠায়৷ সেই অনুযায়ী ফের নিয়োগপত্র ছাড়া শুরু করে পর্ষদ৷ মূলত, সেই জটিলতা কাটলেও নতুন করে একটা আশঙ্কা তৈরি হয়েছে৷ সেটা হল, যে সব প্রার্থী আগে থেকেই কর্মরত শিক্ষক, তাঁদের সার্ভিস ব্রেক হতে পারে৷ কারণ, নতুন জায়গায় নিয়োগপত্র পাওয়ার পর তাঁদের আগের স্কুলে ইস্তফা দিতে হয়েছে৷ সেই ইস্তফার কাগজ দেখাতে হয়েছে নতুন জায়গায় কাজে যোগ দেওয়ার সময়৷

এদিকে, ত্রুটিপূর্ণ নিয়োগের ফলে নতুন স্কুলেও তাঁদের যোগ দেওয়া হয়নি৷ আধিকারিকদের একাংশের বক্তব্য, এর ফলে ওই শিক্ষকদের সার্ভিস ব্রেক হচ্ছে৷ কারণ, নিয়ম অনুযায়ী, একজন শিক্ষক একটি নির্দিষ্ট স্কুলে কাজ করার সময়ে অনুপস্থিত থাকলে, সেক্ষেত্রে তাঁকে এক বছর পর্যন্ত ছাড় দেওয়া যায়৷ স্কুলের হাতে সেই ক্ষমতা রয়েছে৷ তিনি হয়ত সেই সময়টার টাকা পাবেন না, কিন্তু চাকরি চালিয়ে যেতে পারবেন৷ তাঁর সার্ভিস ব্রেকও হবে না৷ বিষয়টি বিনা বেতনের ছুটি হিসেবে গণ্য হবে৷ কিন্তু যখনই এটা দু’টি স্কুলের ব্যাপার হয়ে যাচ্ছে, সেক্ষেত্রে সার্ভিস ব্রেক অবশ্যম্ভাবী৷ কারণ, একটি স্কুলের হাতে আর বিষয়টি নেই৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *